• শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
Headline
সব্দিগঞ্জ ঈদগাহে ঈদুল আযহার জামাত সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে আসক ফাউন্ডেশন নীলফামারী জেলা কমিটি। লাখাইয়ে বুল্লাবাজার ব্যকস এর ত্রি- বার্ষিক নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত লাখাইয়ে পুলিশের অভিযানে ৯ মামলার যুব দলের যুগ্ম আহবায়ক হাবিব গ্রেপ্তার পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সিনিয়র শিক্ষক মাহমুদ আল হাছান। গোবিন্দগঞ্জের গরুর হাটে ঈদের শেষ সময়ে আলোড়ন: ‘কালা চান’ এখন সবার নজরে পটুয়াখালী থেকে রাজধানী—বেগম জিয়াকে ‘কালো মানিক’ উপহার দিতে কৃষকের যাত্রা ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে যুবদল নেতা শাহিনুর হক বাবু। পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে যুবদল নেতা রউফুল ইসলাম।  খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির নামজারির কাগজ হস্তান্তর করল অন্তর্বর্তী সরকার

৮ প্রহর ব্যাপী অখন্ড, শ্রী শ্রী তারকব্রহ্ম মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান

Reporter Name / ৪০০ Time View
Update : শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার(ফুলবাড়িয়া): টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলা থেকে ২৬ কিলোমিটার পুর্বে ধলাপাড়া ইউনিয়নে ও ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় রাধা কৃষ্ণের ভক্তদের পুণ্যস্থান “গুপ্ত বৃন্দাবন” (Gupta Brindaban) নামক গ্রাম অবস্থিত।

এখানে প্রতিবছর চৈত্র মাসের ১২ তারিখ প্রায় ৭০০ বছরের পুরনো একটি কালো তমাল গাছকে কেন্দ্র করে জমজমাট বারুনি মেলার আয়োজন করা হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছাড়াও এই উৎসবে আশেপাশের বিভিন্ন গ্রাম থেকে সকল ধর্মের দর্শনার্থীদের আগমন ঘটে।

গুপ্ত বৃন্দাবন গ্রামের নামকরণ এবং তমাল গাছটিকে ঘিরে নানান কল্পকথা প্রচলিত আছে। এলাকার স্থানীয় হিন্দু, আদিবাসি ও বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের লোকেরা বিশ্বাস করেন, মধুরায় শ্রীকৃষ্ণের উপর কংশ রাজার অত্যাধিক অত্যাচারের কারনে রাধা এবং ১৫০০ জন গোপিনীকে নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ পালিয়ে আসেন। এই ঘটনার কারণে স্থানটি গুপ্ত বৃন্দাবন নামে পরিচয় লাভ করে।

তবে ইতিহাস হতে পাওয়া তথ্য মতে, এই জায়গার পূর্ব নাম বৃন্দাবন। গুপ্ত বংশীয় বিভিন্ন নিদর্শন এই স্থান হতে প্রাপ্তির ফলে বৈষ্ণব ধর্মের প্রচারক ১৫৭৭ সালে জায়গাটির নাম দেন গুপ্ত বৃন্দাবন।

আর রাধা কৃষ্ণের ভক্তরা বিশ্বাস করে, গুপ্তবৃন্দাবনের তমাল গাছের ডালে রাধা কৃষ্ণ দোল খেতেন ও অভিসারে মিলিত হতেন।

তমাল গাছের উত্তর পাশে একটি রাধাগোবিন্দ মন্দির রয়েছে। এছাড়া এখানে আরো আছে বিভিন্ন প্রাচীন মূর্তি ও মন্দির। প্রতিবছর বাংলা সনের চৈত্র মাসে এখানে বাৎসরিক মেলা ও কীর্তনযজ্ঞের আয়োজন করা হয়।

স্থানীয়রা জানান, প্রাকৃতিক পরিবেশের আবহ থাকায় আগে রাধা-কৃষ্ণের প্রেম লীলার স্মৃতি কল্পনা করা যেত। ঐতিহাসিক এই তমাল গাছ রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি এখানকার সেই প্রাকৃতিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার দাবি তাদের।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
bdit.com.bd